বৃহস্পতিবার(১০ অক্টোবর)সকাল ১১ টা থেকে গোপালগঞ্জ জেলার ওরাকান্দি ঠাকুরবাড়ি সার্বজনীন মন্দির,শ্রী শ্রী গনেশ আশ্রম সার্বজনীন মন্দির,কোটালিপাড়া কেন্দ্রীয় সার্বজনীন কালি মন্দির এবং কোটালিপাড়া শ্রী শ্রী গনেশ পাগল কেন্দ্রীয় সেবাশ্রম পরিদর্শন করেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন,“বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের নির্দেশক্রমে,গোপালগঞ্জ জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ১০ ইষ্ট বেংগল “ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার” এর আওতায় গত ২১ জুলাই ২০২৪ তারিখ থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছে।সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে অত্র ইউনিট নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।আসন্ন শারদীয় দূর্গা পূজাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে,কিছু মহল দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার অপচেষ্টা করছে।
এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ও গুজব ছড়িয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। গোপালগঞ্জের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ সাধারণ মানুষের জানমাল এবং ধর্মীয় উপাসনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের অপচেষ্টা চালাবে,তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিশেষ করে দুর্গাপূজা উপলক্ষে তিনি সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো গুজবে কর্ণপাত করা থেকে সাবধান থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।
সবাইকে চলমান দূর্গা পূজার অনুষ্ঠান নিশ্চিন্তে ও স্বাচ্ছন্দে উদযাপন করার জন্য অনুরোধ করেন।এছাড়াও তিনি আসন্ন পূজা উপলক্ষে পূজা কমিটি, সেনাবাহিনী,জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতির প্রশংসা করেন।
এ সময় ১০ ইবি এর অধিনায়ক ও গোপালগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প কমান্ডার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃমাকসুদুল আলম,পিএসসি,মেজর মোঃআকিকুর রহমান রুশাদ ও কর্তব্যরত অন্যান্য সেনা কর্মকর্তাসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।১০/১০ ২৪ ইং
মন্তব্য